অ

অরুণকান্তি কে গো যোগী ভিখারী
অরুনাকান্তি কে গো (চন্দন মিত্র)
অঝোর ধারায় বর্ষা ঝরে
অগ্নিগিরি ঘুমন্ত (ঐশ্বরিয়া সমাদ্দার)
জ

জাগো মালবিকা জাগো মালবিকা
জাগো হে রুদ্রানী
জাগো যোগমায়া জাগো মৃন্ময়ী
জনম জনম গেলো আশা পথ চাহি
জনম জনম তব তরে কাঁদিব
জয়বাণী বিদ্যাদায়িনী
জানি পাবো না তোমায়
জানি পাবো না তোমায় (রিক্তা বিশ্বাস)
জরিন হরফে লেখা
জনম জনম গেলো
জল ছল ছল এস মন্দাকিনী
জয় আনন্দ ভৈরব
জয় নারায়ণ অনন্ত রুপধারী
ঝ

ঝুরু ঝুরু বারি ঝরে গগনে
ভ

ভোরের হাওয়া এলে
ভোরের হাওয়ায় এলে (সুদীপ্ত শুভ)
ভুলিতে পারিনে তাই
ভাইয়ের ডোরে ভাই কেঁদে যায়
ভাইয়ের দোরে ভাই কেঁদে যায় (শুক্লা পাল সেতু)
ভবানী শিবানী
ভবানী শিবানী (সায়ন্ত খান)
ভেবোনা গো মা
ভীরু এ মনের কলি
ভীরু এ মনের কলি
ভীরু এ মনের কলি (মৌমিতা মুমু)
ভগবান শিব জাগো জাগো
ভুলিতে পারিনে তাই
ভালো থাকি কি করে
ভরিয়া পরান শুনিতেছি গান
ভরিয়া পরান
আ

আজ শরতে আনন্দ ধরে না রে
আকাশে ভোরের তারা
আকাশে ভোরের তারা (দেবযানী রায়)
আজকে গানের বান এসেছে
আজকে গানের বান এসেছে (সৈয়দা সনজিদা জোহরা বীথিকা)
আনো আনো অমৃত বারি
আমার ভবের অভাব লয় হয়েছে
আমার ভবের অভাব (প্রিয়ন্তু দেব)
আঁধার রাতে কেগো একেলা
অগ্নিগিরি ঘুমন্ত উঠিলো জাগিয়া
আমার বিফল পুজাঞ্জলি
আমার বিফল পুজাঞ্জলী (স্বরলিপি)
আমার হৃদয় শামাদানে
আঁধারে ভীত এ চিত্ত যাচে
আঁধারে এলকেশ ছড়িয়ে এলো
আমার নয়নে নয়ন রাখি
আমার নয়নে নয়ন রাখি (নাহিয়ান দুরদানা শুচি)
আসে বসন্ত ফুলবনে
আজ নয় গুনগুন
আমার দেশের মাটির গন্ধে
আমার যাবার সময় হলো
আমি চিরতরে দূরে চলে যাবো
আমি কুল ছেড়ে
আমি নতুন করে গড়বো ঠাকুর
আমি নতুন করে গড়বো ঠাকুর (তমা সরকার)
আধো ধরনী আলো আধো আঁধার (শ্রাবন্তী ধর)
আজ সকালের সূর্য ওঠা
আজ সকালের সূর্য ওঠা (সুপ্তিকা মণ্ডল)
আমি সূর্যমুখী ফুলের মত
আমি এখনো কাঁদতে পারি
আমি কুল ছেড়ে চলিলুম ভেসে
আমি আপন করিয়া
আল্লাহ হতে যার পূর্ণ ঈমান
আঁধার মনের মিনারে
আজি তোমার কাছে
আমি আকৃতি অধম
আমি বাঁধিনু তোমার
আমরা এমনি এসে ভেসে
আগুনের পরশমণি ছোঁয়াও প্রাণে
আজি বিজন ঘরে
আমার রাত পোহালো
আধো ধরণী আলো (শ্রাবন্তী ধর)
য

যে বিশ্বাসে তোমায় নিয়ে স্বপ্ন দেখি
আঁযোগী শিব শংকর
যার ছায়া পড়েছে
যে রাতে মোর দুয়ারগুলি
ম

মম তনুর ময়ূর সিংহাসনে
মম তনুর ময়ূর (সুজাতা প্রিয়া)
মধুর ছন্দে (অলকানন্দা সুবৃতা)
মদালস ময়ূর বিনা কার বাজে
মদালস (তাহমিনা ইসলাম তানি)
মরম কথা গেলো সই
মেঘ মেদুর গগন কাঁদে হুতাস পবন
মুর্শিদ পীর বলো বলো
মৃদুল মন্দে মঞ্জুল ছন্দে
মুখে কেনো নাহি বলো
মাগো তোমার সবুজ চাদরে
মম বন ভবনে ঝুলানো দোলনা
মম বন ভবনে (নওশিন তাবাসসুম)
মাগো তুমি কৃষ্ণচূড়া কি পলাশ শিমুল
মালা গাঁথা
মনে রাখার দিন
মোরা আর জনমে
মোরা ছিনু একেলা
মালা গাঁথা শেষ না হতে
মোর না মিটিতে আশা ভাঙ্গিলো খেলা
মোর না মিটিতে আশা
মোর না মিটিতে আশা (অভিপ্রিয় চক্রবর্তী)
মনজু মধুছন্দা নিত্যা তব সঙ্গী
ঊ

ঊষা এলো চুপিচুপি
ড

ডাকতে তোমায় পারি যদি
ডাকতে তোমায় পারি যদি (শুক্লা পাল সেতু)
র

রসঘন শ্যাম কল্যাণ সুন্দর
রসঘন শ্যাম কল্যাণ সুন্দর (দীপ্র নিশান্ত)
রস ঘন শ্যাম কল্যাণ (ফারাহ দিবা খান লাবণ্য)
রে অবোধ শূন্য শুধু
রে অবোধ শূন্য শুধু (অভিজিত কুণ্ডু)
রাখো রাখো রাঙ্গা পায়
রিমঝিম রিমঝিম বর্ষা এলো
রাঙ্গা জবার বায়না ধরে
রিম ঝিম রিম ঝিম ঝিম ঘন দেয়া বরষে (কানিজ হুসনা আহম্মাদী)
এ

এ নহে বিলাস বন্ধু (জান্নাত এ কাওছারী লীনা)
এবার নবীন মন্ত্রে হবে জননী তোর উদ্বোধন
এসো প্রিয় আরও কাছে
এসো শঙ্কর ক্রোধাগ্নি (ধ্রুব সরকার)
এসো সারদপ্রাতের পথিক
এসো শারদ প্রাতে (শেখ শায়লা)
এই বাংলার মাটিতে
এলো ঐ বনান্তে পাগল বসন্ত
এসো চিরজনমের সাথী
এক সাগর রক্তের বিনিময়ে
এসো শংকর ক্রোধাগ্নি
এসেছি তব দ্বারে
এলেনা তুমি ওগো সজনী
এই নীল নীল নিঃসীম
এইতো হেথায় কুঞ্জ ছায়ায়
একি সোনার আলোয়
একটা গান লিখো
এলো এলো রে বৈশাখী ঝড় এলো
এলো কৃষ্ণ কানাইয়া তমালবনে
এখনো ঘর ভাঙ্গে না তোর যে
একটুকু ছোঁয়া লাগে
এলে তুমি কে ওগো তরুনা
এসেছি তব দুয়ারে (জারিফ ইকরাম)
ত

তরুণ অশান্ত কে বিরহী
তরুণ অশান্ত কে বিরহী (সুপ্তিকা মণ্ডল)
তোমারেই আমি চাহিয়াছি প্রিয়
তোমারেই আমি চাহিয়াছি প্রিয় (ঐশ্বর্য সমদ্দার)
তুমি আঘাত দিয়ে মন ফেরাবে
তুমি আমায় যবে জাগাও গুণী
তুমি আমায় যবে জাগাও গুণী (প্রমিতা দে)
তুমি সুন্দর হতে সুন্দর
তুমি সুন্দর হতে সুন্দর (অর্পিতা চক্রবর্তী)
তুমি ভোরের শিশির
তুমি ভোরের শিশির (শেখ শায়লা)
তোমার বীণার মূর্ছণাতে
তোমার বীণার মূর্ছনাতে (সুস্মিতা দাস)
তোমার বীণার মূর্ছনাতে (শামীমা পারভীন)
তুমি বর্ষায় ঝরা চম্পা
তুমি বরষায় ঝরা চম্পা (জারিন সুবাহ্‌ অহনা)
তুমি চিরকাল আমার বুকের ধন
তুমি কি মধুর সোনা রুপার বাড়ি
তরুণ অশান্ত কে বিরহী
তুমি সুন্দর কপট হে নাথ
তুমি বড় বেশি
তুমি চিরকাল আমার বুকের ধন
তুমি সাত সাগরের ওপার হতে
তুমি শুনিতে চেওনা আমার মনের কথা
তুমি কখন এসে
তুমি যে আমার কবিতা
তুমি সন্ধ্যায় আকাশের তারার মত
তুমি শুনতে চেও না
তুমি গাও গো
তুমি রবে নীরবে
ল

লোকে বলে রাগ নাকি
লাজুক লাজুক চোখে
ও

ও আমার বাংলা মা তোর
ও আমার দেশের মাটি
ওরে কে বলে আরবে নদী নাই
ওগো অন্তর্যামী
ওগো মোর গীতিময়
ওগো তোমার চক্ষু
দ

দিনের সকল কাজের মাঝে
দিও বর হে মোর স্বামী
দিও বর হে মোর স্বামী (প্রিয়ন্তু দেব)
দীপকমালা গাঁথ গাঁথ সই
দোলে ঝুলন দোলায়
দোলে ঝুলন দোলায় (গৌরি নন্দী)
দীপ নিভিয়াছে ঝড়ে
দূর বনান্তের পথ ভুলি
দেবযানীর মনে
দেবযানীর মনে (পপি আকতার)
দুটো অক্ষরে প্রেম
দেখে যেন মনে হয়
দূর আজানের মধুর ধ্বনি
শ

শান্ত হও শিব
শ্রান্ত বাঁশরী সকরুণ সুরে
শ্রাবণের মেঘ এসে জমে শুধু আঁখিতে
শিউলি ফুলের মালা দোলে
শোকই সাপের মণি
শ্রাবণ ঝুলাতে
শুধু তোমার বাণী
ক

কেন উচাটন মন পরান এমন করে
কেন উচাটন মন (ফারাহ্ দিবা খান লাবণ্য)
কেন করুণ সুরে
কেন করুণ সুরে (জেমিমা জেমি)
কেনো কাঁদে পরান
কে ডাকিলে আমারে
কে ডাকিলে আমারে (প্রেমা দাস)
কুল রাখো না রাখো
কালো জল ঢালিতে সই
কালো জল ঢালিতে সই (শর্মীষ্ঠা দাস)
কি নাম ধরে ডাকবো
কোন সে সূদুর অশোক কাননে
কতযুগ পাইনি তোমার দেখা
কেদোনা কেদোনা মাগো
কেনো করুণ সুরে
কানে আজও বাজে আমার
কে জেনো আজ
কিছু আগে হলে
কাছে আমার নাই এলে
কবি সবার কথা কইলে
ককারও ভরসা করিস নে তুই
কেদোনা কেদোনা মাগো
কেনো করুণ সুরে
ন

না মিটিতে আশা ভাঙ্গিল খেলা
নয়ন যে মোর বারণ মানে না
নয়ন মুদিলো কুমুদিনী হায়
নয়ন মুদিল কুমুদিনী হায় (দীপ্র নিশান্ত)
নিরন্ধ্র মেঘে মেঘে অন্ধ গগন
নিরন্ধ্র মেঘে মেঘে (সুদীপ্ত দাশ শুভ)
নদীর নাম সই অঞ্জনা (মাহমুদুল হাসান)
নদীর স্রোতে মালার কুসুম (সুরান্তর)
নম নম বাংলাদেশ মম
নুপুর মধুর রুনুঝুনু বলে
নতুন খেজুর রস এনেছি
নুপুর মধুর রুনুঝুনু বলে
নৃত্যকালী শংকর সঙ্গে
নারায়ণী উমা খেলে হেসে হেসে
নারায়ণী উমা খেলে হেসে হেসে (সিরাজুম মুনিরা)
না মিটিতে
নয়ন ভরা জল
নিশি নিঝুম ঘুম নাহি আসে
নিশি নিঝুম ঘুম নাহি আসে (অর্পিতা সরকার ইমু)
নাই হলো মা বাসন ভূষণ
নিশি নিঝুম
নাইবা পেলাম আমার গলায়
স

সই ভাল করে বিনোদ বেনী
সতীহারা উদাসী ভৈরব কাঁদে
সদা মন চাহে (সানজিদা বীথিকা)
সোনার চাঁপা ভাসিয়ে দিয়ে
সখি সে হরি কেমন বল
স্নিগ্ধ শ্যাম কল্যাণ রূপে
সাঁজের আঁচল রহিলো হে প্রিয়
সদা মন চাহে মদিনা যাবো
সুখে আছি কি করে ভাবলে
স্বদেশ আমার জানিনা তোমার
স্ৃতির কপাট খুলে খুলে
সে চলে গেছে
সুন্দর অতিথি এসো এসো (খায়রুল আনাম শাকিল)
সন্ধ্যায় গোধুলি
সুরেও বাণীর
সুখের ভবনে
সুরেও বাণীর মালা দিয়ে তুমি
সুরে ও বানীর মালা দিয়ে তুমি (বর্ণমালা)
সন্ধ্যায় গোধুলি লগনে
সোনার কাঠি রুপোর কাঠি
স্থির হয়ে তুই বস দেখি
সে কেনো দেখা দিলো রে
সখা তোমারে পাইলে
সজল কাজল শ্যামল (প্রেমা দাস)
সজল কাজল শ্যামল এসো
খ

খোলা জানালায় চেয়ে দেখি
খোদার প্রেমে
খাতুনে জান্নাত ফাতেমা জননী
খেলাঘর বাধতে লেগেছি
প

পরজনমে দেখা হবে প্রিয়
পরজনমে দেখা হবে প্রিয় (মোহিত খান)
প্রিয় যাই যাই বোলো না
পৌষ এলো গো
পউষ এল গো (প্রদীপ্তা বণিক পূজা)
পরানে দোলা দিলো
প্রিয় এমন রাত
প্রাণের ঠাকুর লীলা করে
প্রেমের নাম বেদনা
প্রিয় এমন রাত যেন যায়না বৃথা
পিয়া গেছে কবে প্রদেশ
প্রপ্রেমে জল নাহি
হ

হয়তো তোমার পাবো দেখা
হে প্রবল দর্পহারী
হেমন্তিকা এসো এসো
দিও বর হে মোর স্বামী
হে মহামৌন তব প্রশান্ত গম্ভীর বাণী
হারানো দিনের কথা
হাসে আকাশে শুকতারা হাসে
হেরা হতে হেলেদুলে
হহায় কে দিবে
গ

গহন বোনে শ্রীহরি নামের
গগনে পবনে আজি
গাঙ্গে জোয়ার এলো ফিরে
গানগুলি মোর
গানগুলি মোর (অলকানন্দা সুবৃতা)
গানেরই খাতায় স্বরলিপি
গুন্ঠন খোলো পারুল মঞ্জরী
গুণ্ঠন খোলো পারুল মঞ্জুরি (অর্পিতা চক্রবর্তী)
গানগুলি মোর আহত পাখির সম
গঙ্গা সিন্ধু নর্মদা
গঙ্গা সিন্ধু নর্মদা
গাঁয়ে আমার পুলক
ফ

ফিরে গেছে সই এসে নন্দদুলাল
ফিরিয়া যদি সে আসে
ফিরিয়া যদি সে আসে (জেমিমা জেমি)
ত্র

ত্রিভুবনের প্রিয় মোহাম্মদ
ঘ

ঘুমে জাগরণে বিজড়িত প্রাতে
চ

চোখের নেশার ভালোবাসা
চম্পা পারুল যূথী টগর চামেলা
চম্পা বনে বেনু বাজে
ব

বরষা এলো ওই বরষা
বরষা ঐ এলো (মারিয়াম মমিন মিলা)
বসন্ত মুখর আজি
বসন্ত মুখর আজি (শারমিন সুলতানা অনন্যা)
বনমালার ফুল জোগালি
বনের তাপস কুমারী আমিগো (সুরান্তর)
বলেছিলে ভুলিবে না মোরে
বেলা পড়ে এলো
বিদায় বেলা করুন সুরে
বিদায় বেলায় করুণ সুরে (প্রমিতা দে)
বৈকালী সুরে গাও
বলেছিলে ভুলিবে না মোরে
বিশ্ব ব্যাপিয়া আছো তুমি
বসিয়া বিজনে কেনো
ব্রজগোপী খেলে হরি
বধুয়া নিদ নাহি
বহে নিরন্তরো
বাদল ও দিনের ও প্রথম কদম ফুল
ছ

ছাড়িতে পরান নাহি চায়
ছাড়িতে পরান নাহি চায় (সুজাতা প্রিয়া)